রোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বের ২১৩টি দেশ ও অঞ্চলে। এ ভাইরাসে সারা বিশ্বে আজ মঙ্গলবার পর্যন্ত আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছে এক কোটি ৩২ লাখ ৩৫ হাজারের বেশি মানুষ। তাদের মধ্যে বর্তমানে ৪৯ লাখ ৬৩ হাজার ৮৪৫ জন চিকিৎসাধীন এবং তাদের মধ্যে ৫৮ হাজার ৮৮১ জন (১ শতাংশ) আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছে। তবে ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর সুস্থ হয়ে উঠেছে অনেক মানুষ। এ পর্যন্ত করোনাভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে ৭৬ লাখ ৯৬ হাজার ৩৮১ জন সুস্থ হয়ে উঠেছে।
রোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বের ২১৩টি দেশ ও অঞ্চলে। এ ভাইরাসে সারা বিশ্বে আজ মঙ্গলবার পর্যন্ত আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছে এক কোটি ৩২ লাখ ৩৫ হাজারের বেশি মানুষ। তাদের মধ্যে বর্তমানে ৪৯ লাখ ৬৩ হাজার ৮৪৫ জন চিকিৎসাধীন এবং তাদের মধ্যে ৫৮ হাজার ৮৮১ জন (১ শতাংশ) আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছে। তবে ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর সুস্থ হয়ে উঠেছে অনেক মানুষ। এ পর্যন্ত করোনাভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে ৭৬ লাখ ৯৬ হাজার ৩৮১ জন সুস্থ হয়ে উঠেছে।
বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসের সর্বশেষ পরিসংখ্যান জানার অন্যতম ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারের তথ্য অনুযায়ী, করোনাভাইরাসজনিত কোভিড-১৯ রোগে থেকে যুক্তরাষ্ট্রে সেরে উঠেছে ১৫ লাখ ৪৯ হাজার ৪৬৯ জন, ব্রাজিলে ১২ লাখ ১৩ হাজার ৫১২, রাশিয়ায় পাঁচ লাখ চার হাজার ২১ জন, ভারতে পাঁচ লাখ ৭২ হাজার ১১২, চিলিতে দুই লাখ ৮৬ হাজার ৫৫৬, ইরানে দুই লাখ ২২ হাজার ৫৩৯, পেরুতে দুই লাখ ২১ হাজার আট, স্পেনে এক লাখ ৯৬ হাজার ৯৫৮ জন, ইতালিতে এক লাখ ৯৫ হাজার ১০৬, তুরস্কে এক লাখ ৯৫ হাজার ৬৭১, জার্মানিতে এক লাখ ৮৫ হাজার ১০০, মেক্সিকোতে এক লাখ ৮৯ হাজার ৬৩, সৌদি আরবে এক লাখ ৬৯ হাজার ৮৪২, পাকিস্তানে এক লাখ ৬১ হাজার ৯১৭, দক্ষিণ আফ্রিকায় এক লাখ ৩৮ হাজার ২৪১, কাতারে এক লাখ ৬২৭, বাংলাদেশে ৯৮ হাজার ৩১৭, চীনের মূল ভূখণ্ডে ৭৮ হাজার ৬৭৪ এবং ফ্রান্সে ৭৮ হাজার ৫৯৭ জন সুস্থ হয়ে উঠেছে।
এ ছাড়া কানাডায় ৭১ হাজার ৮৪১ জন, সংযুক্ত আরব আমিরাতে ৪৫ হাজার ৫১৩, কুয়েতে ৪৫ হাজার ৩৫৬, সিঙ্গাপুরে ৪২ হাজার ৫৪১, সুইজারল্যান্ডে ২৯ হাজার ৬০০, দক্ষিণ কোরিয়ায় ১২ হাজার ২৮২, মালয়েশিয়ায় আট হাজার ৫২০ জন এবং অস্ট্রেলিয়ায় সাত হাজার ৮৩৫ জন সুস্থ হয়ে উঠেছে।
গত বছরের ডিসেম্বরে চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহরে প্রথম দেখা দেওয়া প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস বাংলাদেশসহ বিশ্বের ২১৩টি দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে এবং পাঁচ লাখ ৭৫ হাজার ৫২৫ জন রোগী মারা গেছে।
গত ১১ মার্চ করোনাভাইরাস সংকটকে মহামারি ঘোষণা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।
