ভাসানচরে পৌঁছে আবাসন ও জীবনমানের এমন ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন নিপীড়িত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী।
প্রথম দফায় দ্বীপটিতে আশ্রয় নিয়েছে ১ হাজার ৬৪২ জন। প্রাকৃতিক দুর্যোগের সকল ঝুঁকি নাকচ করে প্রকল্প পরিচালকের দৃঢ় বিশ্বাস, ভাসানচর পরিদর্শন করলেই অবস্থান পরিবর্তন করবে আন্তর্জাতিক মহল।
মূল প্রত্যাবাসনের আগে একাংশ রোহিঙ্গার জন্য গড়ে তোলা নতুন জনপদে তাদের স্বাগত জানায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও নৌবাহিনী। দ্বীপটিতে পৌছেই উচ্ছ্বাস তাদের। প্রকাশ করেন সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা।
এসব রোহিঙ্গাদের খাদ্য ও স্বাস্থ্য সহায়তা নিশ্চিতে ভাসানচরে কাজ করছে ২৩টি দেশীয় এনজিও। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ভাসানচর পরিদর্শন করলেই সম্পূর্ণভাবে আশ্বস্ত হবে বলে মত সংশ্লিষ্টদের।
পর্যায়ক্রমে তালিকাভুক্ত বাকিদেরও ভাসানচরে স্থানান্তরের আশাবাদ সংশ্লিষ্টদের।