করোনাভাইরাসধর্ম ও জীবন

রমজানেও আল আকসায় নামাজ পড়তে পারবেন না মুসল্লিরা

করোনাভাইরাসের কারণে বিশ্বব্যাপী এক মহামারি পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। বিভিন্ন দেশে লোকজনকে জনসমাগম এড়িয়ে চলতে বলা হয়েছে এবং বাড়িতেই অবস্থানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

ইতোমধ্যেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মসজিদে নামাজ আদায় না করে বাড়িতেই নামাজ আদায়ের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। করোনার বিস্তার ঠেকাতে বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন স্থানে মসজিদ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

এদিকে, রমজানকে সামনে রেখে জেরুজালেমে অবস্থিত মুসলিমদের তৃতীয় পবিত্র স্থান আল আকসা মসজিদও বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ফলে রমজানে এই পবিত্র মসজিদে নামাজ আদায় করতে পারবেন না মুসলিমরা।

সেখানকার মুসলিম নেতারাই এই সিদ্ধান্তের বিষয়টি ঘোষণা দিয়েছেন। ওই মসজিদের তত্ত্বাবধানে থাকা জর্ডানের নিযুক্ত জেরুজালেম ইসলামিক ওয়াকফ এই সিদ্ধান্তকে দুঃখজনক বলে উল্লেখ করেছেন। মুসলিমদের স্বাস্থ্যের বিষয়টি মাথায় রেখেই এমন সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে।

বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে ওই কাউন্সিল জানিয়েছে, মুসলিম নেতাদের মতামত এবং চিকিৎসকদের পরামর্শ নিয়েই মসজিদ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে মুসলিমদের পুরো রমজানজুড়ে বাড়িতেই নামাজ আদায় করা উচিত।

তবে নামাজ আদায়ে নিষেধাজ্ঞা আনা হলেও রমজানে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের সময় অবশ্যই আল আকসায় আজান দেওয়া হবে। এক্ষেত্রে কোনো নিষেধাজ্ঞা আনা হয়নি।

আগামী ২৩ এপ্রিল থেকে রমজান শুরু হবে। প্রতি বছর রমজানে কয়েক হাজার মুসলিম এই মসজিদে নামাজ আদায় করতে আসেন। বিশেষ করে সেখানে তারাবীহ নামাজে অনেক মুসলিম একত্রিত হন। কিন্তু এ বছরের রমজানে এই চিত্র আর দেখা যাবে না।

ইহুদি, খ্রিষ্টান এবং মুসলিম এই তিন সম্প্রদায়ের কাছেই জেরুজালেম পবিত্র স্থান। কিন্তু করোনার প্রকোপ ছড়িয়ে পড়ায় সব ধর্মের লোকজনকেই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে হয়েছে। গাজার সব মসজিদ গত ২৫ মার্চ থেকে বন্ধ আছে, অপরদিকে পশ্চিম তীরের মসজিদগুলো বন্ধ আছে গত ১৪ মার্চ থেকে।

বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে ওই কাউন্সিল জানিয়েছে, মুসলিম নেতাদের মতামত এবং চিকিৎসকদের পরামর্শ নিয়েই মসজিদ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে মুসলিমদের পুরো রমজানজুড়ে বাড়িতেই নামাজ আদায় করা উচিত।

তবে নামাজ আদায়ে নিষেধাজ্ঞা আনা হলেও রমজানে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের সময় অবশ্যই আল আকসায় আজান দেওয়া হবে। এক্ষেত্রে কোনো নিষেধাজ্ঞা আনা হয়নি।

আগামী ২৩ এপ্রিল থেকে রমজান শুরু হবে। প্রতি বছর রমজানে কয়েক হাজার মুসলিম এই মসজিদে নামাজ আদায় করতে আসেন। বিশেষ করে সেখানে তারাবীহ নামাজে অনেক মুসলিম একত্রিত হন। কিন্তু এ বছরের রমজানে এই চিত্র আর দেখা যাবে না।

ইহুদি, খ্রিষ্টান এবং মুসলিম এই তিন সম্প্রদায়ের কাছেই জেরুজালেম পবিত্র স্থান। কিন্তু করোনার প্রকোপ ছড়িয়ে পড়ায় সব ধর্মের লোকজনকেই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে হয়েছে। গাজার সব মসজিদ গত ২৫ মার্চ থেকে বন্ধ আছে, অপরদিকে পশ্চিম তীরের মসজিদগুলো বন্ধ আছে গত ১৪ মার্চ থেকে।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

1 × two =

Back to top button