বিশ্ব খাদ্য দিবস আজ
আজ বিশ্ব খাদ্য দিবস । বিশ্ব খাদ্য দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘সবাইকে নিয়ে একসাথে বিকশিত হোন, শরীরের যত্ন নিন, সুস্থ থাকুন, আমাদের কর্মই আমাদের ভবিষষ্যৎ’।
কৃষি মন্ত্রণালয় ও জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা-এফএও এর যৌথ উদ্যোগে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও পালিত হচ্ছে ‘বিশ্ব খাদ্য দিবস-২০২০’।
এ উপলক্ষে আন্তর্জাতিক সেমিনার, কারিগরি সেশন, জনসচেতনতা বৃদ্ধি কার্যক্রমসহ নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়। দিবসটি উপলক্ষে রাজধানীর একটি হোটেলে আন্তর্জাতিক সেমিনারের আয়োজন করা হয়েছে।
কৃষি মন্ত্রণালয় ও জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) উদ্যোগে অন্য দেশের মতো বাংলাদেশেও পালিত হচ্ছে দিবসটি। এ উপলক্ষে আন্তর্জাতিক সেমিনার, কারিগরি সেশন, জনসচেতনতা বৃদ্ধি কার্যক্রমসহ নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়। দিবসটি উপলক্ষে রাজধানীর একটি হোটেলে আন্তর্জাতিক সেমিনারের আয়োজন করা হয়েছে। বিশ্ব খাদ্য দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ তার বাণীতে উল্লেখ করেন, আবহমানকাল থেকেই কৃষি আমাদের উন্নয়নের গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। কৃষি জনগণের খাদ্য ও পুষ্টির নিশ্চয়তা প্রদান ছাড়াও কর্মসংস্থান ও আয়ের সুযোগ সৃষ্টিসহ বিভিন্ন ভোগ্যপণ্যের কাঁচামাল সরবরাহ করে। সামগ্রিক অর্থে দারিদ্র্য হ্রাসকরণ ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় কৃষির গুরুত্ব অপরিসীম। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এ উপলব্ধি থেকেই মহান স্বাধীনতা লাভের পর পরই যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনে কৃষিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে যুগান্তকারী সব পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন। জাতির পিতার প্রদর্শিত পথেই বর্তমান সরকার ধারাবাহিকভাবে কৃষি উন্নয়নে বাস্তবমুখী বিভিন্ন পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করছে। এর ফলে কৃষিতে দৃষ্টান্তমূলক উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। ফসলের পাশাপাশি প্রাণীজ আমিষ খাতেও ব্যাপক সাফল্য অর্জিত হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বাণীতে উল্লেখ করেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পরিকল্পনা ও কার্যক্রমের ধারাবাহিকতায় বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার সাড়ে ১১ বছরে কৃষি উন্নয়নে কৃষিবান্ধব নীতি ও বাস্তবমুখী বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করেছে। ফলে বাংলাদেশের কৃষিতে যুগান্তকারী সাফল্য অর্জিত হয়েছে। খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের পাশাপাশি টেকসই কৃষি প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত হয়েছে। বৃহত্তর কৃষির আঙিনায় মাঠ ফসল, ফলমূল, শাকসবজির পাশাপাশি প্রাণীজ আমিষ উৎপাদনেও বাংলাদেশ এখন বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় দেশ।
সদ্য পাওয়া খবর দেখুনঃ দৈনিক খাবারে যা রাখা উচিৎ –মজার সব ভ্রমন ফিচার
World Food Day, World Food Day, World Food Day