র্যাব,পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কড়া নিরাপত্তায় সোমবার দুপুরে ১৩টি বাস রোহিঙ্গাদের নিয়ে কক্সবাজারের উখিয়া থেকে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্য রওয়ানা হয়েছে। কক্সবাজারের শিবির থেকে দ্বিতীয় দফায় আরো প্রায় ১ হাজার রোহিঙ্গা শরণার্থীকে ভাসানচরে স্থানান্তর করা হচ্ছে।
সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে ২৩১২ কোটি টাকা ব্যয়ে মোটামুটি ১৩ হাজার একর আয়তনের ভাসানচরে ১২০টি গুচ্ছগ্রামের অবকাঠামো তৈরি করা হয়েছে। যেখানে এক লাখের বেশি মানুষের বসবাসের ব্যবস্থা রয়েছে।
গত ৪ ডিসেম্বর ১ হাজার ৬৪২ জন রোহিঙ্গাকে উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন ক্যাম্প থেকে এনে এই কলেজ ক্যাম্পাস থেকে বাসে করে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় নৌ-বাহিনীর ঘাঁটিতে নেওয়া হয় এবং এরপর নোয়াখালীর ভাসানচরের নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
ঘনবসতিপূর্ণ ক্যাম্পগুলো থেকে সরিয়ে নিরাপদে রাখতে নোয়াখালীর বিচ্ছিন্ন দ্বীপ ভাসানচরে নিজস্ব অর্থায়নে বিপুল ব্যয়ে আশ্রয়ক্যাম্প নির্মাণ করে সেখানে ধাপে ধাপে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিচ্ছে সরকার।