আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আগুন সন্ত্রাসের সঙ্গে জড়িতদের সুনির্দিষ্ট অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ভিডিও দেখে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা গ্রেপ্তার করেছে। এখানে কল্পকাহিনী তৈরির কোনো সুযোগ নেই।
ঢাকা, হাটহাজারী, ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রকাশ্য দিবালোকে যেভাবে নারকীয় তাণ্ডব চালানো হয়েছে, তা এখন দিবালোকের মতো স্পষ্ট। সন্ত্রাস আড়াল করে সন্ত্রাসীদের বাঁচাতে বিএনপিই মনগড়া কল্পকাহিনি তৈরির অপপ্রয়াস চালাচ্ছে।
তিনি বলেন, ১৫ আগস্ট, ৩ নভেম্বর, তথাকথিত ৭ নভেম্বর এবং ২১ আগস্ট ঘটিয়ে চক্রান্তের পথে ক্ষমতায় যাওয়ার দিন শেষ। ক্ষমতায় যেতে হলে নির্বাচনের বিকল্প নেই। তাই আগামী নির্বাচন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
তারা দেশ ও জনগণের স্বার্থের পরিপন্থী বক্তব্য এবং কাজে সিদ্ধহস্ত, যা এরই মধ্যে প্রমাণিত। শেখ হাসিনা সরকারের শিকড় এদেশের মাটির অনেক গভীরে।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, ভ্যাকসিন সংগ্রহে সরকারের সদিচ্ছা ও আন্তরিকতার কোনো ঘাটতি নেই। যারা ভ্যাকসিন নিয়ে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে, প্রকৃতপক্ষে তাদের মনের কথা হচ্ছে, বাংলাদেশ যেন ভ্যাকসিন না পায়। করোনার সংকটকালে বিশ্বের সমৃদ্ধ দেশগুলোও যখন সংকট মোকাবেলায় হিমশিম খাচ্ছে, তখন ভ্যাকসিন, আইসিইউ, অক্সিজেন ইত্যাদি নিয়ে সংকট তৈরি না করে সবার স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা উচিত। আসুন দলমত নির্বিশেষে সংক্রমণ রোধে সর্বোচ্চ মনোযোগী হই। ঘরে ঘরে সমালোচনার পরিবর্তে সচেতনতার দুর্গ গড়ে তুলি।
মন্ত্রী চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়ক চার লেনে উন্নিত করতে সংশ্লিষ্টদের দ্রুত কাজ শুরু করারও আহবান জানান।তিনি পার্বত্য চট্টগ্রামের সড়কগুলোতেও গুরুত্ব দেওয়ার নির্দেশনা দেন। একই সঙ্গে বিআরটিসি বহরের গাড়ীগুলোকে যথাযথ মেরামতের কাজ করতেও সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন কাদের। এছাড়া বিআরটিএ’কে দালালের চক্র থেকে রক্ষা করতে না পারলে জনগণের যথাযথ সেবা দিতে পারবে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম সড়ক জোন, বিআরটিসি ও বিআরটিএ’র কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তার বাসভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি তিনি এসব কথা বলেন।