চলতি মাসের শেষে বা আগামী মাসের প্রথম দিকেই বাংলাদেশ ভ্যাকসিন পেয়ে যাবে। ইতোমধ্যে ভ্যাকসিন দেয়ার সমস্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। বাংলাদেশে ভ্যাকসিনের কোনও অভাব হবে না বলে আশাবাদী স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, বাংলাদেশে করোনার সংক্রামণ আগের তুলনায় কমে গেছে। মৃত্যুর হারও কমে গেছে। আমাদের দেশে কোনও ওয়েভ নাই। যেভাবে আমেরিকাতে প্রত্যেকদিন চার হাজার লোক মারা যায়, পুরো বিশ্বে প্রায় ১০ হাজারের অধিক লোক মারা যায়। সেখানে আমাদের দেশে এখন মৃত্যু হার খুবই অল্প।
তিনি বলেন, আমরা চাই না করোনায় আমাদের দেশে একটি লোকও মারা যাক। আমরা সকলে মাস্ক পড়ি, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখি এবং আমরা প্রত্যেকেই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখছি। যার ফলে বাংলাদেশ ভালো আছে, অর্থনীতিতেও ভালো আছে।
তিনি আরও বলেন, আমাদের চীন, রাশিয়া ও আমেরিকা ভ্যাকসিন দিতে চাচ্ছে। ভ্যাকসিনের জন্য আমরা সব দরজা খুলে রেখেছি। ফাইজার কোম্পানি থেকে বিনামূল্যে কিছু ভ্যাকসিন দিতে চাচ্ছে। এই ভ্যাকসিন আমরা গ্রহণ করবো এবং ফ্রন্ট লাইনারদেরকে আগে ভ্যাকসিন দেয়া হবে।