বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে যুক্ত হয়েছে চীনের তৈরি নতুন সাতটি কে-এইট-ডব্লিউ বিমান। প্রশিক্ষণ ব্যবস্থার উন্নয়নের পাশাপাশি বাহিনীর সক্ষমতা অনেকটাই বাড়াবে এই বিমানগুলো । এই বিমানগুলো দিয়ে অপারেশনাল কার্যক্রমও পরিচালনা করা যাবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ।
শক্রকে মোকাবেলায় বাংলাদেশ বিমান বাহিনী সর্বদাই সজাগ। সার্বভৌমত্ব ও বাংলার আকাশ মুক্ত রাখার প্রত্যয়ে দ্বিধাহীন।
বৃহস্পতিবার বাহিনীকে আরও শক্তিশালী করতে চীনের তৈরি নতুন সাতটি কে-এইট ডব্লিউ প্রশিক্ষণ বিমান দেশে আনা হয়। চীনের দেহং মাংসি থেকে বাংলাদেশের বিমান বাহিনীর নিজস্ব বৈমানিক সরাসরি সফল ফেরী ফ্লাইটের মাধ্যমে চট্টগ্রামের বিমান বাহিনীর ঘাঁটি জহুরুল হকে অবতরণ করে।
ওভারসিজ এয়ার অপারেশনস ডিরেক্টরেট পরিচালক এ এফ এম শামিমুল ইসলাম বলেন, ২০৩০ সালে আমাদের যে ফোর্সেস গোল আছে, সেটার ধারাবাহিকতায় এই ৭ বিমান সংযুক্তি করা হয়েছে।
গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে এম আব্দুর রাজ্জাক বিমান নিয়ে আসার নেতৃত্বে ছিলেন । তার নেতৃত্বেই বাংলাদেশের বিমান বাহিনীর চৌকস পাইলটরা দুই ঘণ্টায় চীনের দেহং মাংসি থেকে উড্ডয়ন করে মিয়ানমারের ওপর দিয়ে চট্টগ্রামে পৌঁছায়।
এ এফ এম শামিমুল ইসলাম বলেন, ১৪ জন পাইলট আগস্ট মাসে গিয়ে এসব চেক করে নিয়ে আসে।
এই কর্মকর্তা আরও জানান, প্রশিক্ষণের পাশাপাশি অপারেশনাল কার্যক্রম পরিচালনা করা যাবে এই বিমান দিয়ে।